The Cortege

The University of Belgrade's Institute for Multidisciplinary Research has developed an urban photo-bioreactor called Liquid 3, which serves as a bench and cleans the air in Belgrade city centre. Serbia has one of the highest air pollution death rates in Europe, and Liquid 3 was created in response to an appeal from the Development Program of the United Nations to tackle air pollution.  Image source: liquid3 The device uses microalgae to bind carbon dioxide while also serving as an urban design feature. It was installed in September 2021 in front of the Municipality of Stari Grad in Belgrade.  Air pollution is a major problem in Serbia, with at least 75% of Serbian citizens breathing air polluted by particular airborne matter (PM) throughout the year.  Belgrade was ranked as the world's fifth most polluted major city by Swiss air quality database IQ Air in early November 2021, and thousands of people protested against the massive air pollution in the city two weeks later. ...

Climate change has been a topic of concern for years, with rising greenhouse gas emissions leading to warmer ocean waters. However, an intriguing phenomenon is occurring in the Pacific Ocean that defies these predictions.  A stretch of water extending west from Ecuador has been cooling for the past three decades, creating what scientists refer to as the "cold tongue." This unexpected cooling has become a pressing mystery in climate science, as its implications could have global consequences. In this article, we delve into the enigma of the cold tongue and explore its potential impact on various regions and climate change as a whole. Image source: National Geographic The cold tongue in the Pacific Ocean holds significant importance due to its potential influence on various climatic events and phenomena worldwide. Scientists believe that unraveling the mystery behind this cooling trend is crucial for predicting future climate patterns accurately.  The implications of the cold t...

The Antarctic region, a pristine and largely untouched part of our planet, is facing an imminent threat. The marine life that thrives in its icy waters is under siege, and recent talks aimed at establishing protected areas have unfortunately failed. This information comes from a recent article published by New Scientist, which provides a comprehensive overview of the situation. Image source : knews usa The Antarctic is home to a diverse array of marine life, including various species of penguins, seals, and whales, as well as a multitude of smaller organisms that form the base of the food chain. This biodiversity is under threat due to a combination of climate change, overfishing, and other human activities. The establishment of Marine Protected Areas (MPAs) has been proposed as a solution to protect these vulnerable ecosystems. However, the recent talks aimed at establishing these MPAs have failed. The negotiations, which involved multiple countries, were unable to reach a consensus o...

Earthquakes have long been a source of fear and fascination for humanity. Despite advances in technology and our understanding of the Earth's geology, predicting earthquakes remains a challenge. However, a recent study published in New Scientist suggests that bizarre lights in the sky may hold the key to predicting these natural disasters. In this article, we will explore the phenomenon of earthquake lights, the scientific theories behind them, and their potential for earthquake prediction. Image source : New Scientist Earthquake Lights: A Mysterious Phenomenon For centuries, people have reported seeing strange lights in the sky before, during, or after earthquakes. These lights, known as earthquake lights (EQLs), can take various forms, such as glowing orbs, flickering flames, or even colorful auroras. While these sightings were often dismissed as folklore or hallucinations, recent research has provided evidence that EQLs are a real and scientifically explainable phenomenon (New S...

সারগাসো সাগর (/ sɑːrˈɡæsoʊ /) আটলান্টিক মহাসাগরের একটি অঞ্চল যা চারটি স্রোত দ্বারা বেষ্টিত একটি মহাসাগর গঠন করে।  সমুদ্র নামে পরিচিত সমস্ত অঞ্চলের মতো এটির কোনও স্থল সীমানা নেই। এটি 20 ° N এবং 35 ° N প্যারালাল  এবং মেরিডিয়ান 30 ° W এবং 70 °  W  সিস্টেমের অভ্যন্তরে অবস্থিত, যার মধ্যে উপসাগরীয় স্ট্রিম (মেক্সিকো উপসাগর থেকে জারি করা) পশ্চিমাঞ্চলের অংশ গঠন করে  রিম।  সমুদ্র ৫০০০-২৩০০০ ফুট (১৫০০-৭০০০ মিটার) গভীরতায় পৌঁছে এবং এটি একটি জৈবিক মরুভূমি তৈরির জন্য তাপ মিশ্রণের অভাবের সাথে মিলিত দুর্বল স্রোত, কম বৃষ্টিপাত, উচ্চ বাষ্পীভবন, হালকা বাতাস এবং উষ্ণ, লবণাক্ত জলের দ্বারা চিহ্নিত হয়। বারমুডা দ্বীপপুঞ্জ ঘেরা সারগাসো সাগরটি প্রথম উল্লেখ করেছিলেন ক্রিস্টোফার কলম্বাস, যিনি ১৪৯৯ সালে প্রথম যাত্রা পথে এটি অতিক্রম করেছিলেন। সারগাসো সাগর হলো সমুদ্রের বিশাল এক প্যাচ যা সারগাসুম নামক মুক্ত-ভাসমান সি উইডের  জেনাসের জন্য নামকরণ করা হয়।  যদিও সারা পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরণের শৈবাল সমুদ্রের মধ্যে ভাসমান পাওয়া যায়, সারগাসো সাগরটি স্বতন্ত্র যে এটি 'হোল...

এটি আরব সাগরে অবস্থিত ইয়েমেনের অংশ সোকোত্রা দ্বীপপুঞ্জের স্থানীয় একটি ড্রাগন গাছ। যা সোসোক্রা ড্রাগন ট্রি বা ড্রাগনস ব্লাড ​ ট্রি নামেও পরিচিত।এমন নামকরণের পিছনে গাছের দ্বারা  উৎপাদিত লাল স্যাপ(ফ্লুয়িড) দায়ী। ১৮৫৩ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লেফটেন্যান্ট ওয়েলস্টেডের নেতৃত্বে সোকোত্রায় জরিপের সময়  প্রথম এর বিবরণ দেওয়া হয়েছিল। এর প্রথম নামকরণ করা হয়েছিল পেরোকারপাস ড্রাকো, তবে ১৮৮০ সালে স্কটিশ উদ্ভিদবিদ আইজ্যাক বেলে বালফোর প্রজাতির একটি আনুষ্ঠানিক বিবরণ দিয়েছেন এবং এর নাম রাখেন ড্রাকেনা সিনাবাড়ি। এদের একটি অদ্ভুত শারীরিক গঠন আছে;মনে হয় যেনো একটি খোলা ছাতা।এর ফলগুলি ১ থেকে ৪ টি বীজযুক্ত ছোট মাংসল বেরির মতো হয়। এগুলি বিকাশের সাথে সাথে এগুলি সবুজ থেকে কালো হয়ে যায় এবং পাকা হয়ে গেলে কমলা হয়ে যায়।   বেরিগুলো পাখিরা খায় এবং এদের দ্বারাই ছড়িয়ে পড়ে।  বীজগুলি ৪-৫ মিমি ব্যাসের হয় এবং ওজন গড়ে ৬৮ মিলিগ্রাম হয়। বেরিগুলি থেকে একটি গভীর লাল রেজন বের হয়  যা ড্রাগনস ব্লাড হিসাবে পরিচিত। •মূলত,ড্রাগনস ব্লাড  ​​উত্তেজক হিসাবে ব্যবহৃত হয়।  মূলটি এ...

গ্রিন ফ্ল্যাশ হচ্ছে এমন একটি ঘটনা যার ফলে সূর্যের কিছু অংশ হঠাৎ করে  প্রায় ১ বা ২ সেকেন্ডের জন্য রঙ পরিবর্তন করে। এই সবুজ আলোর সংক্ষিপ্ত ফ্ল্যাশটি সূর্যোদয়ের চেয়ে সূর্যাস্তের সময়ে বেশি দেখা যায়। সবুজ ঝলক দেখা দেওয়ার কারণ হচ্ছে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সূর্যের আলোকে বিভিন্ন রঙে আলাদা করতে পারে।বিভিন্ন রং তাদের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন পরিমাণে বাঁকে; সংক্ষিপ্ত তরঙ্গদৈর্ঘ্য (নীল, বেগুনি এবং সবুজ) দীর্ঘ তরঙ্গদৈর্ঘ্যের (হলুদ, কমলা এবং লাল) এর চেয়ে বেশি ভালোভাবে প্রতিবিম্বিত করে।  যেমন, নীল এবং বেগুনি আলো বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে যখন লাল, কমলা এবং হলুদ শোষিত হয়। সূর্যটি নীচে বা দিগন্তের উপরে উঠে যায়  তখন ফলস্বরূপ কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে সবুজ আলোকে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।  তবে সান দিয়েগো স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যান্ড্রু টি ইয়ংয়ের মতে সবুজ ঝলক সবসময় সবুজ নয়। আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্সের (এএএএস) প্রকাশিত একটি নিবন্ধ অনুযায়ী, চার ধরণের সবুজ ঝলক: নিম্নমানের মরীচিকা, মক মরীচিকা, সাবডাক্ট ফ্ল্যাশ এবং সবুজ রশ্মি।  প্রায়...