Skip to main content

Posts

Showing posts from September, 2020

এসি দূর্ঘটনার কারণ ও প্রতিকার

শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের (এসি) ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ–সংক্রান্ত দুর্ঘটনাও বেড়ে গেছে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অসচেতনতা বা অসতর্কতার কারণে এসব দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। বাজারে এখন নানা রকম এসি পাওয়া যায়। তবে মানসম্মত এসি ছাড়া দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এসিসংশ্লিষ্ট দুর্ঘটনার কারণ ও এ থেকে সুরক্ষার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন ওয়ালটন এসি গবেষণা ও উন্নয়ন (আরঅ্যান্ডডি) বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী সন্দীপ বিশ্বাস। জেনে নিন তাঁর পরামর্শ: বিস্ফোরণের কারণ: ১. এসির পাওয়ার কেব্‌ল সঠিক স্পেক–এর ব্যবহার না করলে। ২. এসির কনডেনসারে ময়লা থাকলে কম্প্রেসরে হাই টেম্পারেচার ও হাই প্রেশার তৈরি হয়ে। ৩. এসির ভেতরের পাইপের কোথাও ব্লকেজ হলে এসির ভেতরে হাই প্রেশার তৈরি হয়ে কম্প্রেসর ব্লাস্ট হতে পারে। ৪. কম্প্রেসরের লিমিটের চেয়ে বেশি রেফ্রিজারেন্ট (refrigerant) চার্জ করলে হাই প্রেশার তৈরি হয়ে। ৫. কম্প্রেসরে প্রয়োজনীয় পরিমাণ রেফ্রিজারেন্ট না থাকলে ভেতরের তাপমাত্রা লিমিটের চেয়ে বেড়ে গিয়ে। ৬. সঠিকভাবে এসির ভ্যাকুয়াম না করলে। ৭. কম্প্রেসরে সঠিক পদ্ধতিতে রেফ্রিজারেন্ট চার্জ না করলে কম্প্রেসরে হাই প্রেশার...

এমজি-৪২: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এক জার্মান দানবের গল্প

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমেরিকান  সৈন্যরা প্রত্যেকটি জিনিসেরই একটি ডাকনাম দিত, এমনকি শত্রুপক্ষের যুদ্ধাস্ত্রেরও। জার্মান মেশিনগান-৪২ সংক্ষেপে এমজি-৪২ কে আমেরিকান সৈন্যরা ডাকতো 'Hitler’s Buzz Saw' এবং সোভিয়েত রেড আর্মির সৈন্যরা ডাকতো 'The Linoleum ripper' নামে। কেননা এটি করাতের মতই শত্রুপক্ষের সৈন্যদেরকে নিমিষেই শেষ করে দিত। বহু সামরিক ইতিহাসবিদ এমজি-৪২ কে এখন পর্যন্ত তৈরি হওয়া সবচেয়ে সেরা 'জেনারেল পারপাস মেশিনগান' বলে অভিহিত করেছেন। ১৯৩৯ সালে যখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয় তখন জার্মান সেনাবাহিনীর সার্ভিসে ছিল নির্ভরযোগ্য একটি মেশিনগান এমজি-৩৪। কিন্তু এমজি-৩৪ ছিল একটি ব্যয়বহুল অস্ত্র। কেননা এর উৎপাদন ছিল সময়সাপেক্ষ এবং তুলনামূলক কঠিন। যুদ্ধ শুরুর পর জার্মান হাইকমান্ড ফ্রন্ট-লাইনে এমন অধিক  মেশিনগানের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে যেগুলো হবে এমজি-৩৪ এর মত ক্ষিপ্র কিন্তু তুলনামূলক সস্তা এবং যেগুলোর উৎপাদনও হবে দ্রুততর। অবশেষে জার্মান অস্ত্র নির্মাতা কোম্পানি মাউজার এরকম একটি মেশিনগান ডিজাইন করতে সক্ষম হয় যেটি সার্ভিসে আসে ১৯৪২ সালে। এজন্য এর নাম দেওয়া হয় এমজি-৪২। অতি উচ...

গুগল ছাড়া অন্য সব সার্চ ইঞ্জিন।

সার্চ ইঞ্জিন গুগোলে সেকেন্ডে ৪০ হাজার বিষয়ে সার্চ করা হয়। কিন্তু এমন অনেক বিষয় আছে যেগুলো সবজান্তাখ্যাত গুগোলে পাওয়া যায় না। এমন বিশেষ বিষয় সার্চের জন্য রয়েছে আলাদা সার্চ ইঞ্জিন। গুগল ছাড়া অন্য সার্চ ইঞ্জিনের তথ্য নিয়ে আজকের আয়োজন। ✍পিপীলিকা পিপীলিকা বাংলাদেশের প্রথম এবং একমাত্র অনুসন্ধান ইঞ্জিন যা বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই কাজ করতে সক্ষম। এ উন্মুক্ত ওয়েব সার্ভিসটি সারা দেশের তথ্য অনুসন্ধান করতে সহায়তা করে। এটি দেশের প্রধান বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকার সংবাদ, বাংলা ব্লগ, বাংলা উইকিপিডিয়া ও সরকারি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ ও সংরক্ষণ করে। পিপীলিকাতে বাংলা তথ্য বিশ্লেষণ ও অনুসন্ধানের ওপর গুরুত্ব দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। (https://www.pipilika.com/)। ✍ইয়াহু পৃথিবীর প্রথম জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন ইয়াহু (yahoo.com)। ১৯৯৪ সালে ইয়াহুর যাত্রা শুরু। প্রথমে এটি ডিরেক্টরি সাবমিশন ওয়েবসাইট হলেও পরে তা সার্চ ইঞ্জিনে রূপান্তর করা হয়। ✍স্টার্ট পেজ ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা বজায় রেখে প্রাসঙ্গিকতা ও জনপ্রিয়তার ভিত্তিতেই সার্চ রেজাল্ট দেখানো হয় স্টার্ট পেজে। গুগলের মতোই এর ইন্টারফেস হলেও এতে কোনো ডুডল নেই। এমনকি ...